পল্লিবিদ্যুৎতের গ্রাহকদের প্রতিনিয়ত ৭-৯ ঘন্টা চরম ভুগান্তি
পল্লিবিদ্যুৎতের গ্রাহকদের প্রতিনিয়ত ৭-৯ ঘন্টা চরম ভুগান্তি
মীর এম ইমরান-মাদারীপুর, বিশেষ প্রতিবেদকঃ
মাদারীপুর জেলার পাঁচটি উপজেলায় অবস্থিত এই উপজেলা গুলোর মধ্যে অবকাঠামো উন্নয়ন মুখি উপজেলা হিসেবে শিবচর একটি। নাগরিক সুবিধার মধ্যে সবচেয়ে বড় ও আলোকিত উপজেলা ঘোষণার দাবীদার রাখে শিবচর বাসি কিন্তু এত উন্নয়ন মুখি উপজেলাকে যেন নরডুবার মধ্যে স্নান করিয়ে দিয়েছে পল্লিবিদুৎ সমিতি মাদারীপুর। প্রতিনিয়ত শিবচর বাসির জন্য পল্লিবিদুৎ অকল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে জনদুর্ভোগ চরমে পৌঁছে দিয়েছে পল্লিবিদুৎ সমিতি। কোমলমতি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া ও কলকারখানাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পল্লিবিদুৎ ঘন্টার পর ঘন্টা বন্ধ থাকায় চরম ভুগান্তিতে শিবচর এলাকাবাসি। শিবচরে দেখা গেছে প্রতিনিয়ত মধ্যরাত থেকে শুরু করে প্রতিনিয়ত ৫-৬ ঘন্টা পর্যন্ত পল্লিবিদুৎতের চরম ভুগান্তিতে পরতে হচ্ছে গ্রহকদের। পল্লিবিদুৎতের একটি জুরুরী নম্বরে থাকলেও গ্রাহকেরা ফোন করে পল্লিবিদুৎ বন্ধের বিষয়ে জানতে চাইলে ফোন টি বন্ধ পাওয়া যায় ও মাঝে মাঝে ফোন রিসিভ করলেও সঠিক কোন উত্তর পাইনা পল্লিবিদুৎ গ্রহকরা।
শিবচর উপজেলায় ১৯টি ইউনিয়ন, ১টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত হয়েছে এখানে নাগরিক সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে, মাদারীপুর-১(শিবচর) আসনের সংসদ সদস্য ও মাননীয় চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটন প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন। কিন্তু এই উন্নয়নকে বাধাগ্রস্থ করতে মাদারীপুর শিবচরের পল্লিবিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রেখে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করছে পল্লিবিদুৎ সমিতি এমনটাই দাবি শিবচরের পল্লিবিদ্যুৎ গ্রাহকদের, পল্লিবিদুৎ সমিতি যেমন গ্রহকদের বিভিন্ন উপায়ে বিল অতিরিক্ত করে বিলিং পেপার তৈরি করে তেমনি গ্রহকদের বিভিন্ন উপায়ে নানা ভাবে হয়রানিও করেন, জনগণের মিটার নগদ টাকা দিয়ে ক্রয় করে, কিন্তু বিলিং পেপার সাথে মিটার ভাড়া, ডিমান্ড চার্জ সহ নানা ধরনের বিল করে গ্রহকদের প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত না করে গ্রহকদের কাজ থেকে অতিরিক্ত টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে পল্লিবিদুৎ। এ বিষয়ে শিবচর পল্লিবিদ্যুৎ দায়িত্ব প্রাপ্ত কমকর্তা মোঃ মনজুর ইসলাম (ডিজিএম) শিবচরের কাছে জানতে চাইলে তিনি দায়সারা বক্তব্য দেন, প্রতিনিয়ত মাদারীপুর থেকে আসা মেইন লাইন সমস্যা হয়েছে কিন্তু সমস্যা খোঁজে পাওয়া যাচ্ছে না সমস্যা খোঁজে পেলে সমাধান করে লাইন চালু করা হবে।