ঐতিহাসিক জেল হত্যা দিবস যতাযত মর্যাদায় উদ্যাপন সম্পন্ন
হোসেন মিন্টুঃ
সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা পরিষদের চটগ্রাম মহানগর কমিটির উদ্দোগে ভারভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাংবাদিক শহীদুল ইসলাম চৌধুরী দুলদুলের সভাপতিত্বে. এম. এ আজাদ চৌধুরীর সঞ্চালনায় বিকেল ৫টায় পরিষদের মহানগর কার্যালয়ে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির আসন গ্রহন করেন ঐতিহাসিক ৬ দফা আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক বীরমুক্তি যোদ্ধা জহুর আহমেদ চৌধুরীর যোগ্য সন্তান বিশিষ্ট সমাজ সেবক মুক্তিযোদ্ধা পরিবার বর্গ সংগঠনের মাননীয় চেয়ারম্যান ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব মোং জসিম উদ্দিন চৌধুরী প্রধান বক্তা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সমাজ সেবায় আন্তর্জাতিক সনদ প্রাপ্ত মানবাধিকার কর্মী বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের চটগ্রাম জেলা সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক ইমদাদ। বিশেষ অতিথি বাংলাদেশ দূনীতি প্রতিরোধ পরিষদের আহবায়ক মোঃ শফিকুল ইসলাম, যুবনেতা শহীদুল ইসলাম, বিশিষ্ট শিল্পপতি ইমদাদুল ইসলাম, বাংলাদেশ যুব কল্যাণ পরিষদের জেলা মহিলা সম্পাদিকা জহুর আহম্মদ চৌধুরী কন্যা জেরিন রোজী যুবকল্যান ফেডারেশনের জেলা যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক জুয়েল সীল, মহিলা যুবনেতৃত্ব মনোয়ারা বেগম (মুন্নি), প্রযুস নেতা বাংলাদেশ টেলিভিশন প্রোগ্রাম প্রযোজক জাফর ইকবাল, যুবনেতা আকবর হোসেন পরিষদের দপ্তর সম্পাদক মোঃ সোহেল. পরিষদের সদস্য বর্গ।

প্রধান অতিথি জসিম উদ্দিন বক্তৃতা জেল হত্যা দিবস সম্পর্কিত বিষয়গুলো সকলের মাঝে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরে বলেন আমরাও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান জহুর আহমেদকে বিবেকিয় বিচারে যতটুকু মূল্যায়ন করা দরকার ততটুকু মূল্যায়ন করতে বের্থ প্রশাসন। প্রধান বক্তা ইমদাদুল হক বলেন পরিষদ প্রতিষ্ঠা হয়েছে ১৯৯৫ সালে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে জাতীয় কাউন্সিল কতৃক গঠনতন্ত্র মোতাবেক এই যাবত বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাথে কাঁন্দে কাঁন্দ মিলিয়ে সারা বাংলাদেশ তথা বিশ্বের বেশকিছু দেশে আমাদের কমিটির কার্যক্রম অব্যাহত আছে দূঃখের বিষয় ১৯৭১সাল থেকে বাংলাদেশে যে সকল সরকার গঠন হয়েছে জাতীয় চারনেতার বিষয় একধরণের ব্যর্থতা এবং অবহেলার পরিচয় দিয়েছে শুধু নিয়েছে কিছুই দিতে পারেনায়। কোন দোষে তাদের হত্যা করেছে তাদের বিচারিক কাযক্রমে এবং তাদের অগ্রণী ভূমিকা নির্মোহ ভাবে গভেশনায় ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। আরও বতৃতা করেন মহিলা নেত্রী জেরিন রোজি, এম শফিকুল ইসলাম, ইমদাদুল ইসলাম, যুবনেতা শহীদুল ইসলাম প্রমুখ।