সম্মিলিত নাগরিক যুব সমাজের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ
সম্মিলিত নাগরিক যুব সমাজের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ
হোসেন মিন্টুঃ
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিচালনা বোর্ডের সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক, যুব নেতা বাবু স্বরূপ বিকাশ বড়ুয়া বিতান ও পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য বাবু সপু বড়ুয়াকে চট্টগ্রাম বৌদ্ধ বিহারের সামনে স্বার্থান্বেষী কুচক্রীমহল কর্তৃক হেয় প্রতিপন্ন করার প্রতিবাদে সম্মিলিত নাগরিক যুব সমাজের উদ্যোগে ২১ এপ্রিল, বিকাল ৪ টায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব চত্বরে পাঁচলাইশ ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক সভাপতি অনুপম চৌধুরী পুলকের সভাপতিত্বে ও বৌদ্ধ যুব নেতা সুমন বড়ুয়া বাপ্পির সঞ্চালনায় বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জামালখান ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সম্মানিত ট্রাস্টি মিথুন রশ্মি বড়ুয়া, চকবাজার ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারন সম্পাদক কাজল প্রিয় বড়ুয়া, জামালখান ওয়ার্ড আওয়ালীগের কার্যনির্বাহী সদস্য ইকবাল হোসেন ইমু, ছাত্রলীগ নেতা সৌরেন বড়ুয়া রিও, বীর মুক্তিযোদ্ধা সলিল চৌধুরী, নন্দনকানন ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা রতন সেন মুন্না, পঙ্কজ রায়, স্বাধীনতা সংস্কৃতি পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিজয় বড়ুয়া, বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ও নাট্য ব্যক্তিত্ব রূপায়ন বড়ুয়া কাজল, নারী নেত্রী সুনতা মুৎসুদ্দি, জামালখান ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সম্পাদক জুবায়ের আলম আশিক, সি এন্ড এফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী সদস্য পার্থপ্রতীম বড়ুয়া। এসময় জামালখান ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সম্মানিত ট্রাস্টি মিথুন রশ্মি বড়ুয়া বলেন-মসজিদ পরিচালনা কমিটি, মন্দির পরিচালনা কমিটি, বিহার পরিচালনা কমিটি নিয়ে বিভিন্ন স্মপ্রদায়ের মধ্যে সমস্যা হয়ে থাকে। ঠিক তেমনি নন্দনকানন বৌদ্ধ বিহার পরিচালনা কমিটি নিয়ে সামপ্রতিক কিছু সমস্যা হয়েছে। এই সমস্যাকে কেন্দ্র করে কিছু স্বার্থন্বেষী ও কুচক্রী মহল ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। যারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করছে তাদের অতীত ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় তারা বিএনপি’র দোসর। এই দোসররা তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল করার স্বার্থে তিলে তিলে গড়া ছাত্রলীগের সোনালী ফসল ৯০’র রাজপথ কাঁপানো ছাত্র নেতা স্বরূপ বিকাশ বড়ুয়া বিতান ও সপু বড়ুয়া সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দকে বৌদ্ধ মন্দির চত্বরে অবাঞ্চিত ঘোষণা করে যা রাজনৈতিক দুরভিসন্ধিমূলক। তিনি আরো বলেন-আগামী তিন দিনের মধ্যে এই অভদ্র ও বর্বর আচরণের জন্য সবার সামনে ক্ষমা প্রার্থনা না করলে বৃহৎ কর্মসূচির মাধ্যমে এই বিএনপি-জামাতের দোসরদের বিষদাঁত ভেঙে দেওয়া হবে।